-
Notifications
You must be signed in to change notification settings - Fork 5
/
Copy pathdb.json
466 lines (466 loc) · 66.4 KB
/
db.json
1
2
3
4
5
6
7
8
9
10
11
12
13
14
15
16
17
18
19
20
21
22
23
24
25
26
27
28
29
30
31
32
33
34
35
36
37
38
39
40
41
42
43
44
45
46
47
48
49
50
51
52
53
54
55
56
57
58
59
60
61
62
63
64
65
66
67
68
69
70
71
72
73
74
75
76
77
78
79
80
81
82
83
84
85
86
87
88
89
90
91
92
93
94
95
96
97
98
99
100
101
102
103
104
105
106
107
108
109
110
111
112
113
114
115
116
117
118
119
120
121
122
123
124
125
126
127
128
129
130
131
132
133
134
135
136
137
138
139
140
141
142
143
144
145
146
147
148
149
150
151
152
153
154
155
156
157
158
159
160
161
162
163
164
165
166
167
168
169
170
171
172
173
174
175
176
177
178
179
180
181
182
183
184
185
186
187
188
189
190
191
192
193
194
195
196
197
198
199
200
201
202
203
204
205
206
207
208
209
210
211
212
213
214
215
216
217
218
219
220
221
222
223
224
225
226
227
228
229
230
231
232
233
234
235
236
237
238
239
240
241
242
243
244
245
246
247
248
249
250
251
252
253
254
255
256
257
258
259
260
261
262
263
264
265
266
267
268
269
270
271
272
273
274
275
276
277
278
279
280
281
282
283
284
285
286
287
288
289
290
291
292
293
294
295
296
297
298
299
300
301
302
303
304
305
306
307
308
309
310
311
312
313
314
315
316
317
318
319
320
321
322
323
324
325
326
327
328
329
330
331
332
333
334
335
336
337
338
339
340
341
342
343
344
345
346
347
348
349
350
351
352
353
354
355
356
357
358
359
360
361
362
363
364
365
366
367
368
369
370
371
372
373
374
375
376
377
378
379
380
381
382
383
384
385
386
387
388
389
390
391
392
393
394
395
396
397
398
399
400
401
402
403
404
405
406
407
408
409
410
411
412
413
414
415
416
417
418
419
420
421
422
423
424
425
426
427
428
429
430
431
432
433
434
435
436
437
438
439
440
441
442
443
444
445
446
447
448
449
450
451
452
453
454
455
456
457
458
459
460
461
462
463
464
465
466
{
"hadiths": [
{
"id": 0,
"name": "আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, “যে ব্যাক্তি জ্ঞানার্জনের জন্য কোন পথে চলে, আল্লাহ্ তার জন্য জান্নাতের পথ সহজ করে দেন।” ",
"references": "মুসলিম ২৬৯৯",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 1,
"name": "আবূ মুসা আশা’আরী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, “তিনবার অনুমতি চাইবে। অনুমতি দিলে প্রবেশ করবে, অন্যথায় ফিরে যাবে।” ",
"references": "বুখারী ৬২৪৫, মুসলিম ২১৫৩",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 2,
"name": "রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর আযাদকৃত গোলাম সাওবান (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর আযাদকৃত গোলাম সাওবান (রাঃ) রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেছেন, “যে ব্যক্তি কোন রোগীকে দেখতে যায়, সে জান্নাতের ফলমূলে অবস্থান করতে থাকে।” জিজ্ঞেস করা হলো, জান্নাতের ফলমূলে অবস্থান করা কি? তিনি বললেন, “এর ফলমূল সংগ্রহ করা।” ",
"references": "মুসলিম ২৫৬৮",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 3,
"name": "আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "তিনি বলেন, (লোকেদের) সলাতের সময় জানানোর উদ্দেশে একটা কিছু নির্দিষ্ট করার জন্যে সহাবাগণ পরস্পর আলোচনা করলেন। তাঁরা বললেন, আগুন জ্বালানো হোক অথবা নাকূস (ঘন্টা) বাজানো হোক। বিলালকে আযানের শব্দগুলো দু’বার এবং ইকামাতের শব্দগুলো একবার করে উচ্চারণ করার নির্দেশ দেয়া হল। ",
"references": "ই. ফা. ৭২৩, ই. সে. ৭৩৮",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 4,
"name": "আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "তিনি বলেন, বিলাল (রাঃ)-কে আযান জোড় সংখ্যায় এবং ইকামাত বেজোড় সংখ্যায় বলার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ",
"references": "ই. ফা. ৭২৫, ই. সে. ৭৪০",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 5,
"name": "ইবনু ‘উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর দু’জন মুওয়ায্যিন ছিলঃ বিলাল (রাঃ) এবং অন্ধ ‘আবদুল্লাহ ইবনু উম্মু মাকতূম (রাঃ)। ",
"references": "ই. ফা. ৭২৭, ই. সে. ৭৪২",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 6,
"name": "‘আয়িশাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "তিনি বলেন, ইবনু মাকতূম (রাঃ) রসূল্ললাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সম্মতিতে আযান দিতেন। তখন তিনি ছিলেন অন্ধ। ",
"references": "ই. ফা. ৭২৯, ই. সে. ৭৪৪",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 7,
"name": "আবূ সা’ঈদ আল খুদরী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যখন তোমরা আযান শুনতে পাও তখন মুওয়ায্যিন যা বলে তোমরা তাই-ই বল। ",
"references": "ই. ফা. ৭৩২, ই. সে. ৭৪৭",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 8,
"name": "আবদুল্লাহ ইবনু ‘আম্র ইবনুল ‘আস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "তিনি নাবী(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছেনঃ তোমরা যখন মুওয়ায্যিনকে আযান দিতে শুন, তখন সে যা বলে তোমরা তাই বল। অতঃপর আমার উপর দুরূদ পাঠ কর। কেননা, যে ব্যক্তি আমার ওপর একবার দরূদ পাঠ করে আল্লাহ তা’আলা এর বিনিময়ে তার উপর দশবার রহমাত বর্ষণ করেন। অতঃপর আমার জন্যে আল্লাহর কাছে ওয়াসীলাহ্ প্রার্থনা কর। কেননা, ‘ওয়াসীলাহ্’ জান্নাতের একটি সম্মানজনক স্থান। এটা আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে একজনকেই দেয়া হবে। আমি আশা করি, আমিই হব সে বান্দা। যে ব্যক্তি আল্লাহর কাছে আমার জন্যে ওয়াসীলাহ্ প্রার্থনা করবে তার জন্যে (আমার) শাফা’আত ওয়াজিব হয়ে যাবে।",
"references": "ই. ফা. ৭৩৩, ই. সে. ৭৪৮",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 9,
"name": "সা’দ ইবনু আবূ ওয়াক্কাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ মুওয়ায্যিনের আযান শুনে যে ব্যক্তি বলে, “আশহাদু আল লা-ইলা-হা ইল্লাল্ল-হু ওয়াহ্দাহু, লা-শারীকা লাহু, ওয়া আন্না মুহাম্মাদান ‘আবদুহু, ওয়া রসূলুহু, রাযীতু বিল্লা-হি রব্বান ওয়াবি মুহাম্মাদিন রসূলান ওয়াবিল ইসলা-মী দীনান” তার গুনাহ মাফ করা হবে। কুতাইবাহ্ তার হাদীসে (আরবী) শব্দটি উল্লেখ করেননি। ",
"references": "ই. ফা. ৭৩৫, ই. সে. ৭৫০",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 10,
"name": "আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ মুওয়ায্যিন যখন আযান দেয় তখন শাইতান পিছন ঘুরে বায়ু ছাড়তে ছাড়তে তাড়াতাড়ি পালিয়ে যায়।",
"references": "ই. ফা. ৭৪১, ই. সে. ৭৫৪",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 11,
"name": "বর্ণনাকারী থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "“প্রত্যেক ইফতারের সময় জাহান্নাম থেকে আল্লাহর কিছু মুক্তি প্রাপ্ত বান্দা থাকে।”",
"references": "তানজিহুশ শারিয়াহ” লিল কিনানি: (২/১৫৫)",
"grade": "দুর্বল হাদিস"
},
{
"id": 12,
"name": "বর্ণনাকারী থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "“এক বেদুঈন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট এসে বলেঃ আমি চাঁদ দেখেছি, তিনি বললেনঃ তুমি কি সাক্ষ্য দাও যে, আল্লাহ ব্যতীত কোন ইলাহ নেই, মুহাম্মদ আল্লাহর রাসূল ? সে বললঃ হ্যাঁ, তিনি বললেনঃ হে বেলাল মানুষকে জানিয়ে দাও, তারা যেন আগামী কাল সওম পালন করে।”",
"references": "আবু দাউদ: (২৩৪০), তিরমিযী: (৬৯১)",
"grade": "দুর্বল হাদিস"
},
{
"id": 13,
"name": "বর্ণনাকারী থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "আমের ইব্ন মাসউদ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেনঃ “শীতকালীন সওম হচ্ছে ঠাণ্ডা গনিমত”। অর্থাৎ কষ্টহীন পূণ্য।",
"references": "ইব্ন মাসউদ থেকে আহমদ: (৪/৩৩৫), তিরমিযি: (৭৯৪)",
"grade": "দুর্বল হাদিস"
},
{
"id": 14,
"name": "আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ তোমাদের কোন লোক হারানো প্রাণী পাওয়ার পর যে সমান আনন্দিত হয়, তোমাদের তাওবার কারণে আল্লাহ তা‘আলা এর চেয়েও বেশি খুশী হন।",
"references": "ই. ফা. ৬৭০১, ই. সে. ৬৭৫৬",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 15,
"name": "বর্ণনাকারী থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "উরওয়া ইব্নু যুবাইর (রহঃ) এই আয়াত সম্বন্ধে لَهُمْ الْبُشْرَى فِي الْحَيَاةِ الدُّنْيَا وَفِي الْآخِرَةِ (তাদের জন্য দুনিয়া ও আখিরাতে সুসংবাদ রয়েছে) বলেন যে, এর অর্থ হল ঐ সমস্ত ভাল স্বপ্ন, যা নেককার মানুষে দেখে কিংবা অপর কেউ তার সম্বন্ধে দেখে। (হাদীসটি ইমাম মালিক এককভাবে বর্ণনা করেছেন)",
"references": "⁉⁉",
"grade": "নির্ণীত নয়"
},
{
"id": 16,
"name": "আতা ইব্নু ইয়াসার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, আমার পরে মুবাশ্শাত (সুসংবাদসমূহ) ব্যতীত নবুয়তের কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না। সাহাবীগণ আরয করলেন, ইয়া রসূলাল্লাহ্! মুবাশ্শাত কি? রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, এমন ভাল ও শুভ স্বপ্ন যা কোন নেককার মানুষে দেখে কিংবা অপর কেউ তাঁর (উক্ত নেককার) সম্বন্ধে দেখে। ইহা নবুয়তের ছেচল্লিশ ভাগের এক ভাগ। ",
"references": "বুখারী ৬৯৯০",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 17,
"name": "বর্ণনাকারী থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "ধূলিকণা হতে তোমরা বেঁচে চল, কারণ ধূলিকণা হতেই জীবাণু সৃষ্টি হয়।",
"references": "হাদীসটি জাল।",
"grade": "জাল হাদিস"
},
{
"id": 18,
"name": "বর্ণনাকারী থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "দু’টি বস্তুর নিকটবর্তী হয়ো না, আল্লাহর সাথে শরীক স্থাপন করা এবং মানুষের ক্ষতি সাধন করা।",
"references": "হাদীসটি জাল।",
"grade": "জাল হাদিস"
},
{
"id": 19,
"name": "বর্ণনাকারী থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "আল্লাহর দুনিয়ার নিকট অহী মারফত বলেছেন যে, তুমি খেদমত কর ঐ বাক্তির যে আমার খেদমত করে আর কষ্ট দাও ঐ বাক্তিকে যে তোমার খেদমত করে।",
"references": "হাদীসটি জাল।",
"grade": "জাল হাদিস"
},
{
"id": 20,
"name": "",
"description": "আমার উম্মতের দু’শ্রেণীর লোক যখন ঠিক হয়ে যাবে, তখন মানুষ ভাল হয়ে যাবে। নেতাগণ এবং ফাকীহ্গণ। (অন্য বর্ণনায় এসেছে ‘আলেমগন’)।",
"references": "হাদীসটি জাল।",
"grade": "জাল হাদিস"
},
{
"id": 21,
"name": "আ’মাশ (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, ভুলে যাওয়া হচ্ছে ইলমের পক্ষে আপদস্বরূপ। ইলমকে নষ্ট করা হচ্ছে অনুপযুক্ত লোককে বলা।",
"references": "বর্ণনাটি জাল।",
"grade": "জাল হাদিস"
},
{
"id": 22,
"name": "সুফিয়ান ছাওরী থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "ওমর (রাঃ) একদা কা’বকে বললেন, প্রকৃত আলেম কারা? তিনি বললেন, যারা ইলম অনুযায়ী আমল করে। তিনি পুনরায় বলেন, কোন জিনিষ আলেমদের অন্তর হতে ইলম বের করে দেয়? তিনি বললেন, লোভ।",
"references": "দারেমী হা/৫৯৫; মিশকাত হা/২৬৬",
"grade": "দুর্বল হাদিস"
},
{
"id": 23,
"name": "আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "তিনি বলেন, কোন এক সময় রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সাথে আমরা বের হলাম। আমরা ছিলাম যুবক। (বিয়ের খরচ বহনের) আমাদের আর্থিক সামর্থ্য ছিল না। তিনি বললেনঃ হে যুব সমাজ। তোমাদের বিয়ে করা উচিত। কেননা, এটা দৃষ্টিকে সংযত রাখে এবং লজ্জাস্থানকে সুরক্ষিত রাখে। আর তোমাদের যে লোকের বিয়ের সামর্থ্য নেই সে লোক যেন রোযা আদায় করে। কেননা, তার যৌনশক্তিকে এটা নিয়ন্ত্রণে রাখবে।",
"references": "ইবনু মা-জাহ (১৮৪৫), বুখারী, মুসলিম",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 24,
"name": "জাবির (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ মহিলাদেরকে বিয়ে করা হয় তাদের দীনদারী, ধন-সম্পদ ও সৌন্দর্য দেখে। অবশ্যই তুমি দীনদার পাত্রীকে বেশি অগ্রাধিকার দিবে; কল্যাণে তোমার হাত পরিপূর্ণ হবে। ",
"references": "ইবনু মা-জাহ (১৮৫৮), বুখারী ও মুসলিম",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 25,
"name": "মুগীরা ইবনু শুবা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "তিনি এক মহিলার নিকট বিয়ের প্রস্তাব প্রেরণ করেন। নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ তাকে দেখে নাও, তোমাদের মধ্যে এটা ভালবাসার সৃষ্টি করবে।",
"references": "ইবনু মা-জাহ (১৮৬৫)",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 26,
"name": "মুহাম্মাদ ইবনু হাতিব আল-জুমাহী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ দফ বাজানো ও ঘোষণা দেয়া হচ্ছে (বিয়েতে) হালাল ও হারামের পার্থক্য।",
"references": "ইবনু মা-জাহ (১৮৯৬)",
"grade": "হাসান হাদিস"
},
{
"id": 27,
"name": "আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "যখন কোন লোক বিয়ে করত, তখন তার জন্য রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এই দু’আ পাঠ করতেনঃ 'বারাকাল্লাহু লাকা ওয়া বারাকা আলাইকা ওয়া জামাআ বাইনাকুমা ফিল খাইরি'। অর্থঃ আল্লাহ তা'আলা তোমার জীবন বারকাতময় করুন আর তোমাদেরকে কল্যাণের মধ্যে একত্রিত করুন।",
"references": "ইবনু মা-জাহ (২৯০৫)",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 28,
"name": "আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "তিনি বলেন, সাহাবীগণ জিজ্ঞেস করেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! কার সাথে সদাচরণ করবো? তিনি বলেনঃ তোমার মায়ের সাথে। তারা বলেন, অতঃপর কার সাথে? তিনি বলেনঃ তোমার পিতার সাথে। তিনি বলেন, অতঃপর কার সাথে? তিনি বলেন, অতঃপর পর্যায়ক্রমে নিকটবর্তীদের সাথে।",
"references": "বুখারী ৫৯৭১, মুসলিম ৪৬২১",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 29,
"name": "মিকদাম বিন মা‘দীকারিব (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ নিশ্চয় আল্লাহ তাআলা তোমাদের মায়েদের সম্পর্কে তোমাদের উপদেশ দিচ্ছেন। একথা তিনি তিনবার বলেনঃ নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের পিতাদের সম্পর্কে উপদেশ দিচ্ছেন। নিশ্চয় আল্লাহ পর্যায়ক্রমে তোমাদের নিকটবর্তীদের সম্পর্কে তোমাদের উপদেশ দিচ্ছেন (সদাচারের)। ",
"references": "আহমাদ ১৬৭৩৩,১৬৭৩৬",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 30,
"name": "আবূ উমামাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! সন্তানের উপর মাতা-পিতার কী অধিকার আছে? তিনি বলেনঃ তারা তোমার জান্নাত এবং তোমার জাহান্নাম।",
"references": "মিশকাত ৪৯৪১, আর রাদ্দু আলাল বালীক ১২২",
"grade": "দুর্বল হাদিস"
},
{
"id": 31,
"name": "আবূ উসায়দ মালিক বিন রাবীআহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "তিনি বলেন, একদা আমরা নবী (সাল্লাল্লাহু আলিইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট উপস্থিত ছিলাম। তখন সালামা গোত্রের এক ব্যক্তি তাঁর নিকট এসে বললো, হে আল্লাহর রাসূল! আমার পিতা-মাতার মৃত্যুর পর তাদের সাথে সদাচারের কিছু অবশিষ্ট আছে কি, যা আমি তাদের সাথে করতে পারি? তিনি বলেনঃ হাঁ, তাদের জন্য দুআ’ করা, ক্ষমা প্রার্থনা করা, তাদের মৃত্যুর পর তাদের প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি পালন করা, তাদের বন্ধুদের সম্মান করা এবং (অপরের সাথে) তাদের গড়ে তোলা সম্পর্ক উজ্জীবিত রাখা। ",
"references": "আবূ দাউদ ৫১৪২। মিশকাত ৪৯৩৬",
"grade": "দুর্বল হাদিস"
},
{
"id": 32,
"name": "বর্ণনাকারী থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "তুমি দুনিয়ার জন্য এমনভাবে কর্ম কর, যেন তুমি অনন্ত কালের জন্য জীবন ধারণ করবে। আর আখেরাতের জন্য এমনভাবে আমল কর, যেন তুমি কালকেই মৃত্যুবরণ করবে।",
"references": "হাদীসটির কোন ভিত্তি নেই।",
"grade": "জাল হাদিস"
},
{
"id": 33,
"name": "বর্ণনাকারী থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "যে ব্যক্তি হাসতে হাসতে গুনাহ করবে, সে কাঁদতে কাঁদতে জাহান্নামে প্রবেশ করবে।",
"references": "হাদীসটি জাল।",
"grade": "জাল হাদিস"
},
{
"id": 34,
"name": "বর্ণনাকারী থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "তোমরা তোমাদের নারীদের মজলিসগুলো প্রেমালাপের দ্বারা সৌন্দর্যমণ্ডিত কর।",
"references": "হাদীসটি জাল।",
"grade": "জাল হাদিস"
},
{
"id": 35,
"name": "বর্ণনাকারী থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "আদম (আঃ) যখন গুনাহ করে ফেললেন, তিনি বললেনঃ হে আমার প্রভু! তোমার নিকট মুহাম্মদকে সত্য জেনে প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করে দাও। আল্লাহ বললেনঃ হে আদম। তুমি কীভাবে মুহাম্মদকে চিনলে, অথচ আমি তাকে সৃষ্টি করিনি ? আদম (আঃ) বললেনঃ হে আমার প্রভু। আপনি আমাকে যখন আপনার হাত দ্বারা সৃষ্টি করেছিলেন এবং আমার মধ্যে আপনার আত্মা থেকে আত্মার প্রবেশ ঘটান, তখন আমি আমার মাথা উঁচু করেছিলাম। অতঃপর আমি আরশের স্তম্ভগুলোতে (খুটি) লিখা দেখেছিলাম লা- ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ। আমি জেনেছি যে, আপনার কাছে সর্বাপেক্ষা ভালবাসার সৃষ্টি ব্যতীত অন্য কাউকে আপনি আপনার নামের সাথে সম্পৃক্ত করবেন না। সত্যই বলেছ, হে আদম। নিশ্চয়ই তিনি আমার নিকট সর্বাপেক্ষা ভালবাসার সৃষ্টি। তুমি তাঁকে হক জানার দ্বারা আমাকে ডাক। আমি তোমাকে ক্ষমা করে দিব। মুহাম্মদ যদি না হতো আমি তোমাকে সৃষ্টি করতাম না।",
"references": "হাদীসটি জাল।",
"grade": "জাল হাদিস"
},
{
"id": 36,
"name": "বর্ণনাকারী থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "তোমাদের দস্তরখানাগুলো সবজি দ্বারা সৌন্দর্যমণ্ডিত কর, কারণ তা বিসমিল্লাহ বলে আহার করলে শয়তানকে বিতাড়নকারী যন্ত্র।",
"references": "হাদীসটি বানোয়াট।",
"grade": "জাল হাদিস"
},
{
"id": 37,
"name": "বর্ণনাকারী থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "আল্লাহ এমন এক সত্তা যিনি জীবন দান করেন, আবার মৃত্যুও দেন। তিনি চিরঞ্জীব মৃত্যুবরণ করবেন না। তুমি ক্ষমা কর আমার মা ফাতিমা বিনতু আসাদকে। তাকে উপাধি দাও তার অলংকার হিসাবে, তার প্রবেশ পথকে প্রশস্ত কর, তোমার নাবীকে সত্য ও আমার পূর্ববর্তী সকল নাবীকে সত্য জানার দ্বারা। কারণ তুমিই সকল দয়ালুর মাঝে সর্বাপেক্ষা দয়াবান।",
"references": "“মু‘জামুল কাবীর”(২৪/৩৫১,৩৫২),“মু‘জামুল আওসাত”(১/১৫২-১৫৩)",
"grade": "দুর্বল হাদিস"
},
{
"id": 38,
"name": "বর্ণনাকারী থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "যে ব্যক্তি তার বাড়ী হতে সলাতের জন্য বের হয়, অতঃপর এ দু‘আ বলেঃ হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট প্রার্থনা করছি তোমার নিকট প্রার্থনাকারীদের সত্য জানার দ্বারা, আমি তোমার নিকট প্রার্থনা করছি আমার এ চলাকে সত্য জানার দ্বারা। কারণ আমি অহংকার করে আর অকৃতজ্ঞ হয়ে বের হইনি...। তখন আল্লাহ তাঁর চেহারা সমেত তার সম্মুখে উপস্থিত হন এবং তার জন্য এক হাজার ফেরেশতা ক্ষমা প্রার্থনা করেন। ",
"references": "ইবনু মাজাহ (১/২৬১-২৬২), আহমাদ (৩/২১)",
"grade": "দুর্বল হাদিস"
},
{
"id": 39,
"name": "বর্ণনাকারী থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "“রমযান মাসের প্রথম অংশ রহমত, মধ্যম অংশ মাগফেরাত ও শেষ অংশ জাহান্নাম থেকে মুক্তির।”",
"references": "এ হাদিস মুনকার",
"grade": "মুনকার"
},
{
"id": 40,
"name": "মা’ক্বিল ইবনু আবূ মা’ক্বিল আল-আসাদী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দু’ ক্বিবলাহর (কা’বা ও বাইতুল মুক্বাদ্দিসের) দিকে মুখ করে পেশাব-পায়খানা করতে নিষেধ করেছেন।",
"references": "যঈফ আল-জামি’উস সাগীর ৬০০১",
"grade": "মুনকার"
},
{
"id": 41,
"name": "আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) পায়খানায় যাওয়ার সময় আংটি খুলে রাখতেন।",
"references": "যঈফ আল-জামি’উস সাগীর ৪৩৯০, মিশকাত ৩৪৩",
"grade": "মুনকার"
},
{
"id": 42,
"name": "হুযাইফা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, “মানুষের হৃদয়ে চাটাইয়ের পাতা (বা ছিলকার) মত একটির পর একটি করে ক্রমান্বয়ে ফিতনা প্রাদুর্ভূত হবে। সুতরাং যে হৃদয়ে সে ফিতনা সঞ্চারিত হবে সে হৃদয়ে একটি কালো দাগ পড়ে যাবে এবং যে হৃদয় তার নিন্দা ও প্রতিবাদ করবে সে হৃদয়ে একটি সাদা দাগ অঙ্কিত হবে। পরিশেষে (সকল মানুষের) হৃদয়গুলি দুই শ্রেণীর হৃদয়ে পরিণত হবে। প্রথম শ্রেণীর হৃদয় হবে মসৃণ পাথরের ন্যায় সাদা; এমন হৃদয় আকাশ-পৃথিবী অবশিষ্ট থাকা অবধি-কাল পর্যন্ত কোন ফিতনা দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে না। আর দ্বিতীয় শ্রেণীর হৃদয় হবে উবুড় করা কলসীর মত ছাই রঙের; এমন হৃদয় তার সঞ্চারিত ধারণা ছাড়া কোন ভালোকে ভালো বলে জানবে না এবং মন্দকে মন্দ মনে করবে না (তার প্রতিবাদও করবে না)।” ",
"references": "মুসলিম ৩৮৬",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 43,
"name": "আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, “তোমাদের মাঝে যে যুগ আসবে তার চেয়ে তার পরবর্তী যুগ হবে অধিকতর মন্দ। আর এইভাবে মন্দ হতে হতে প্রতিপালকের সাথে সাক্ষাতের সময় এসে উপস্থিত হয়ে পড়বে।”",
"references": "আহমাদ ১২৩৪৭, বুখারী ৭০৬৮, তিরমিযী ২২০৬",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 44,
"name": "আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, “মানুষের নিকট এমন ধোকাব্যঞ্জক যুগ আসবে, যাতে মিথ্যাবাদীকে সত্যবাদীরূপে এবং সত্যবাদীকে মিথ্যাবাদীরূপে পরিগণিত করা হবে। যখন খেয়ানতকারীকে আমানতদার মনে করা হবে এবং আমানতদার আমানতে খেয়ানত করবে। যখন জনসাধারণের ব্যাপারে তুচ্ছ লোক মুখ চালাবে।”",
"references": "আহমাদ ৭৯১২, ইবনে মাজাহ ৪০৩৬, হাকেম ৮৪৩৯",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 45,
"name": "ষাওবান (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, “অনতিদূরে সকল বিজাতি তোমাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হবে, যেমন ভোজনকারীরা ভোজপাত্রের উপর একত্রিত হয়। (এবং চারদিক থেকে ভোজন করে থাকে।)” একজন বলল, ‘আমরা কি তখন সংখ্যায় কম থাকব, হে আল্লাহর রসূল?’ তিনি বললেন, “বরং তখন তোমরা সংখ্যায় অনেক থাকবে। কিন্তু তোমরা হবে তরঙ্গতাড়িত আবর্জনার ন্যায় (শক্তিহীন, মূল্যহীন)। আল্লাহ তোমাদের শত্রুদের বক্ষ থেকে তোমাদের প্রতি ভীতি তুলে নেবেন এবং তোমাদের হৃদয়ে দুর্বলতা সঞ্চার করবেন।” একজন বলল, ‘হে আল্লাহর রসূল! দুর্বলতা কী?’ তিনি বললেন, “দুনিয়াকে ভালোবাসা এবং মরতে না চাওয়া।” ",
"references": "আবূ দাঊদ ৪২৯৯, মুসনাদে আহমাদ ২২৩৯৭",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 46,
"name": "আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, “ভবিষ্যতে বহু ফিতনা দেখা দেবে। যাতে উপবেশনকারী ব্যক্তি দণ্ডায়মান অপেক্ষা উত্তম হবে, দণ্ডায়মান ব্যক্তি বিচরণকারী অপেক্ষা উত্তম হবে এবং বিচরণকারী ব্যক্তি ধাবমান অপেক্ষা উত্তম হবে। নিদ্রিত ব্যক্তি জাগ্রত অপেক্ষা উত্তম হবে এবং জাগ্রত ব্যক্তি দণ্ডায়মান অপেক্ষা উত্তম হবে। যে ব্যক্তি তার প্রতি উঁকি দিয়ে দেখবে, সে (ফিতনা) তাকে গ্রাস করে ফেলবে। অতএব যে কেউ সে সময় কোন আশ্রয়স্থল পায়, সে যেন সেখানে গিয়ে আশ্রয় গ্রহণ করে।” ",
"references": "মুসলিম ৭৪২৯, মিশকাত ৫৩৮৪",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 47,
"name": "বর্ণনাকারী থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "লোকেরা ঘুমিয়ে রয়েছে, যখন তারা মৃত্যুবরণ করবে; তখন তারা সতর্ক হবে (জাগ্রত হবে)।",
"references": "হাদীসটির কোন ভিত্তি নেই।",
"grade": "জাল হাদিস"
},
{
"id": 48,
"name": "বর্ণনাকারী থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "আমি ভুলিনা, কিন্তু আমাকে ভুলিয়ে দেয়া হয় যাতে করে আমি বিধান রচনা করতে পারি।",
"references": "হাদীসটি বাতিল",
"grade": "জাল হাদিস"
},
{
"id": 49,
"name": "বর্ণনাকারী থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "কিয়ামত দিবসে লোকদের কাতার বন্দি করা হবে। অতঃপর জাহান্নামের কোন এক ব্যক্তি অন্য ব্যক্তিকে অতিক্রম করবে আর বলবে : হে ব্যক্তি! তুমি কি স্মরণ করতে পারছ না সেই দিনটিকে যেদিন তুমি (আমার নিকট) পানি চেয়েছিলে? অতঃপর আমি তোমাকে একবার পানি পান করিয়েছিলাম। তিনি বলেন : অতঃপর তার জন্য সুপারিশ করা হবে। অন্য এক ব্যক্তি অতিক্রম করবে আর বলবে : হে ব্যক্তি! তুমি কি স্মরণ করতে পারছ না সেই দিনটিকে যেদিন আমি তোমাকে পবিত্রতা অর্জনের জন্য পানি দিয়েছিলাম? অতঃপর তার জন্য সুপারিশ করা হবে। অন্য এক ব্যক্তি অতিক্রম করবে আর বলবে, হে ব্যক্তি! তুমি কি স্মরণ করতে পারছ না সেই দিনটিকে যেদিন তুমি আমাকে এ এ প্রয়োজনে প্রেরণ করেছিলে আর আমি তোমার জন্য গিয়েছিলাম? অতঃপর তার জন্য সুপারিশ করা হবে।",
"references": "হাদীসটি দুর্বল।",
"grade": "দুর্বল হাদিস"
},
{
"id": 50,
"name": "বর্ণনাকারী থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "ইসলামের হাতল ও দ্বীনের স্তম্ভ হচ্ছে তিনটি। যেগুলোর উপর ইসলামের ভিত্তি প্রতিষ্ঠিত। যে ব্যক্তি সেগুলো হতে একটি পরিত্যাগ করবে, সে তা দ্বারা কুফরীকারী হিসেবে গণ্য হবে, যার রক্ত প্রবাহিত করা হালাল। সত্যিকার অর্থে আল্লাহ্ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই-এর সাক্ষ্য প্রদান, ফরয সালাত ও রমাযানের সওম।",
"references": "হাদীসটি দুর্বল।",
"grade": "দুর্বল হাদিস"
},
{
"id": 51,
"name": "আবদুল্লাহ ইবনু ‘আমর (রাঃ) হতে বর্ণিত",
"description": "সে-ই মুসলিম, যার জিহ্বা ও হাত থেকে অন্য মুসলিম নিরাপদ থাকে।",
"references": "৬৪৮৪; মুসলিম ১/১৪ হাঃ ৪০, আহমাদ ৬৭৬৫",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 52,
"name": "আনাস (রাযি.) হতে বর্ণিত",
"description": "নিজের জন্য যা পছন্দ করা হয় সেটা স্বীয় ভাইদের জন্যও পছন্দ করা ঈমানের অংশ।",
"references": "মুসলিম ১/১৭ হাঃ ৪৫, আহমাদ ১২৮০১, ১৩৮৭৫",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 53,
"name": "আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “আল্লাহ বলেনঃ আমার বান্দা যখন কোন পাপ করার ইচ্ছা করে, তখন তোমরা তা লিখ না যতক্ষণ না সে তা করে। যদি সে তা করে সমান পাপ লিখ। আর যদি সে তা আমার কারণে ত্যাগ করে, তাহলে তার জন্য তা নেকি হিসেবে লিখ । আর যদি সে নেকি করার ইচ্ছা করে কিন্তু সে তা করেনি, তার জন্য তা নেকি হিসেবে লিখ। অতঃপর যদি সে তা করে তাহলে তার জন্য তা দশগুণ থেকে সাতশো গুণ পর্যন্ত লিখ”। ",
"references": "বুখারি ও মুসলিম",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 54,
"name": "আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “আল্লাহ বলেনঃ আমার বান্দা যখন নেকি করার ইচ্ছা করে আমি তার জন্য একটি নেকি লিখি যতক্ষণ সে না করে, যখন সে করে আমি তার দশগুণ লিখি। আর যখন সে পাপ করার ইচ্ছা করে আমি তার জন্য তা ক্ষমা করি যতক্ষণ সে না করে, অতঃপর যখন সে তা করে তখন আমি তার সমান লিখি”। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ “ফেরেশতারা বলেঃ হে আমার রব আপনার এ বান্দা পাপ করার ইচ্ছা করে, -যদিও আল্লাহ তাকে বেশী জানেন- তিনি বলেনঃ তাকে পর্যবেক্ষণ কর যদি সে করে তার জন্য সমান পাপ লিখ, যদি সে ত্যাগ করে তার জন্য তা নেকি লিখ, কারণ আমার জন্যই সে তা ত্যাগ করেছে।",
"references": "মুসলিম",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 55,
"name": "আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "তিনি বলেনঃ আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)কে বলতে শুনেছিঃ “নিশ্চয় সর্বপ্রথম ব্যক্তি কিয়ামতের দিন যার ওপর ফয়সালা করা হবে, সে ব্যক্তি যে শহীদ হয়েছিল। তাকে আনা হবে, অতঃপর তাকে তার (আল্লাহর) নিয়ামতরাজি জানানো হবে, সে তা স্বীকার করবে। তিনি বলবেনঃ তুমি এতে কি আমল করেছ? সে বলবেঃ আপনার জন্য জিহাদ করে এমনকি শহীদ হয়েছি। তিনি বলবেনঃ মিথ্যা বলেছ, তবে তুমি এ জন্য জিহাদ করেছ যেন বলা হয়ঃ বীর, অতএব বলা হয়েছে। অতঃপর তার ব্যাপারে নির্দেশ দেয়া হবে, তাকে তার চেহারার ওপর ভর করে টেনে-হিঁচড়ে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে। আরও এক ব্যক্তি যে ইলম শিখেছে, শিক্ষা দিয়েছে ও কুরআন তিলাওয়াত করেছে, তাকে আনা হবে। অতঃপর তাকে তার নিয়ামতরাজি জানানো হবে, সে তা স্বীকার করবে। তিনি বলবেনঃ তুমি এতে কি আমল করেছ? সে বলবেঃ আমি ইলম শিখেছি, শিক্ষা দিয়েছি ও আপনার জন্য কুরআন তিলাওয়াত করেছি। তিনি বলবেনঃ মিথ্যা বলেছ, তবে তুমি ইলম শিক্ষা করেছ যেন বলা হয়ঃ আলেম, কুরআন তিলাওয়াত করেছ যেন বলা হয়ঃ সে কারী, অতএব বলা হয়েছে। অতঃপর তার ব্যাপারে নির্দেশ দেয়া হবে, তাকে চেহারার ওপর ভর করে টেনে-হিঁচড়ে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে। আরও এক ব্যক্তি যাকে আল্লাহ সচ্ছলতা দিয়েছেন ও সকল প্রকার সম্পদ দান করেছেন, তাকে আনা হবে। তাকে তার নিয়ামতরাজি জানানো হবে, সে তা স্বীকার করবে। তিনি বলবেনঃ তুমি এতে কি আমল করেছ? সে বলবেঃ এমন খাত নেই যেখানে খরচ করা আপনি পছন্দ করেন আমি তাতে আপনার জন্য খরচ করি নাই। তিনি বলবেনঃ মিথ্যা বলেছ, তবে তুমি করেছ যেন বলা হয়ঃ সে দানশীল, অতএব বলা হয়েছে, অতঃপর তার ব্যাপারে নির্দেশ দেয়া হবে, তাকে তার চেহারার ওপর ভর করে টেনে-হিঁচড়ে অতঃপর জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে”।",
"references": "মুসলিম ও নাসায়ি",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 56,
"name": "আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "তিনি বলেনঃ “রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “আল্লাহ তা‘আলা বলেনঃ শরীকদের মধ্যে অংশীদারির অংশ (শির্ক) থেকে আমিই অধিক অমুখাপেক্ষী, যে কেউ এমন আমল করল যাতে আমার সাথে অপরকে শরিক করেছে, আমি তাকে ও তার শির্ককে প্রত্যাখ্যান করি”। ",
"references": "মুসলিম",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 57,
"name": "মাহমুদ ইব্ন লাবিদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “আমি তোমাদের ওপর যা ভয় করি তার মধ্যে সবচেয়ে ভয়ংকর হচ্ছে শির্কে আসগর (ছোট শির্ক)। তারা বললঃ হে আল্লাহর রাসূল শির্কে আসগর কি? তিনি বললেনঃ “রিয়া (লোক দেখানো আমল), আল্লাহ তা‘আলা কিয়ামতের দিন তাদেরকে (রিয়াকারীদের) বলবেন, যখন মানুষকে তাদের আমলের বিনিময় দেয়া হবেঃ তোমরা তাদের কাছে যাও যাদেরকে তোমরা দুনিয়াতে দেখাতে, দেখ তাদের কাছে কোন প্রতিদান পাও কিনা”। ",
"references": "আহমদ",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 58,
"name": "আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “কিয়ামতের দিন ইবরাহিম তার পিতা আযরের সাথে দেখা করবে, তার চেহারার ওপর থাকবে বিষণ্ণতা ও ধুলো-বালি (অবসাদ)। ইবরাহিম তাকে বলবেঃ আমি কি তোমাকে বলিনি আমার অবাধ্য হয়ো না? অতঃপর তার পিতা তাকে বলবেঃ আজ তোমার অবাধ্য হব না। অতঃপর ইবরাহিম বলবেঃ হে আমার রব, আপনি আমাকে ওয়াদা দিয়েছেন যেদিন উঠানো হবে আমাকে অসম্মান করবেন না, আমার পতিত পিতার অপমানের চেয়ে বড় অপমান কি! অতঃপর আল্লাহ বলবেনঃ নিশ্চয় আমি কাফেরদের ওপর জান্নাত হারাম করে দিয়েছি। অতঃপর বলা হবেঃ হে ইবরাহিম তোমার পায়ের নিচে কি? সে দেখবে তার পিতা আচমকা রক্ত-ময়লায় নিমজ্জিত হায়েনায় পরিণত হয়েছে, তখন তার পা পাকড়াও করে তাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে”।",
"references": "বুখারি",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 59,
"name": "আনাস ইব্ন মালেক (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “আল্লাহ তা‘আলা জাহান্নামীদের সবচেয়ে হালকা আযাবের ব্যক্তিকে কিয়ামতের দিন বলবেনঃ তোমার জন্য যদি দুনিয়াতে যা রয়েছে সব হয় তুমি কি তা মুক্তিপণ হিসেবে দিবে? সে বলবেঃ হ্যাঁ, তিনি বলবেনঃ আমি তোমার কাছে এরচেয়ে কম চেয়েছিলাম যখন তুমি আদমের ঔরসে ছিলেঃ আমার সাথে কোন বস্তুকে অংশীদার করবে না, কিন্তু তুমি আমার সাথে অংশীদার না করে ক্ষান্ত হওনি”।",
"references": "বুখারি ও মুসলিম",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 60,
"name": "যায়েদ ইব্ন খালেদ আল-জুহানি (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের নিয়ে হুদায়বিয়ায় ফজর সালাত আদায় করলেন রাতের বৃষ্টি শেষে, যখন সালাত শেষ করলেন লোকদের দিকে ফিরলেন এবং বললেনঃ “তোমরা কি জান তোমাদের রব কি বলেছেন?” তারা বললঃ আল্লাহ ও তার রাসূল ভালো জানেন। তিনি বলেছেনঃ “আমার কতক বান্দা ভোর করেছে আমার ওপর ঈমান অবস্থায়, আর কতক বান্দা ভোর করেছে আমার সাথে কুফরি অবস্থায়। অতএব যে বলেছেঃ আমরা আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়ায় বৃষ্টি লাভ করেছি, সে আমার ওপর বিশ্বাসী ও নক্ষত্রের (প্রভাব) অস্বীকারকারী। আর যে বলেছেঃ অমুক অমুক নক্ষত্রের কারণে, সে আমাকে অস্বীকারকারী ও নক্ষত্রে বিশ্বাসী”। ",
"references": "বুখারি, মুসলিম, আবু দাউদ ও নাসায়ি",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 61,
"name": "আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ “তোমরা কি লক্ষ্য কর না তোমাদের রব কি বলেছেন? তিনি বলেছেনঃ আমি আমার বান্দাদের যখনই কোন নিয়ামত দেই, তখনই এ ব্যাপারে তাদের একটি দল অকৃতজ্ঞ (কাফের) হয়েছে। তারা বলেঃ নক্ষত্রই এবং নক্ষত্রের কারণে (তারা তা প্রাপ্ত হয়েছে)”।",
"references": "মুসলিম ও নাসায়ি",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 62,
"name": "আবু যর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “আল্লাহ বলেনঃ যে একটি নেকি নিয়ে আসবে তার জন্য তার দশগুণ এবং আমি আরও বেশি বৃদ্ধি করব। যে একটি পাপ নিয়ে আসবে তার বিনিময় সমান একটি পাপ অথবা আমি ক্ষমা করব। যে এক বিঘত আমার নিকটবর্তী হবে আমি একহাত তার নিকটবর্তী হব। যে এক হাত আমার নিকটবর্তী হবে আমি তার এক বাহু নিকটবর্তী হব। যে আমার নিকট হেঁটে আসবে আমি তার নিকট দ্রুত যাব। যে দুনিয়া ভর্তি পাপসহ আমার সাথে সাক্ষাত করে, আমার সাথে কাউকে শরিক না করে, আমি তার সাথে অনুরূপ ক্ষমাসহ সাক্ষাত করব”।",
"references": "মুসলিম, আহমদ ও ইব্ন মাজাহ",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 63,
"name": "আবু সায়িদ খুদরি (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “দাবি নিয়ে দুনিয়াতে তোমাদের যেমন ঝগড়া হয়, তা মুমিনগণ কর্তৃক তাদের ভাইদের সম্পর্কে যাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করানো হয়েছে, তাদের রবের সাথে ঝগড়ার চেয়ে অধিক কঠিন নয়। তিনি বলেনঃ তারা বলবেঃ হে আমাদের রব, আমাদের ভাইয়েরা আমাদের সাথে সালাত আদায় করত, আমাদের সাথে সিয়াম পালন করত ও আমাদের সাথে হজ করত, কিন্তু আপনি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করিয়েছেন। তিনি বলেনঃ আল্লাহ বলবেনঃ যাও তাদের থেকে যাকে তোমরা চিনো তাকে বের কর। তিনি বলেনঃ তাদের নিকট তারা আসবে, তাদের চেহারা দেখে তাদেরকে তারা চিনবে, তাদের কাউকে আগুন পায়ের গোছার অর্ধেক খেয়ে ফেলেছে। কাউকে পায়ের টাকনু পর্যন্ত খেয়ে ফেলেছে, তাদেরকে তারা বের করবে অতঃপর বলবেঃ হে আমাদের রব, যাদের সম্পর্কে আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন আমরা বের করেছি। তিনি বলেনঃ আল্লাহ বলবেনঃ বের কর যার অন্তরে এক দিনার পরিমাণ ঈমান রয়েছে। অতঃপর বলবেনঃ যার অন্তরে অর্ধেক দিনার পরিমাণ ঈমান রয়েছে। এক সময় বলবেনঃ যার অন্তরে বিন্দু পরিমাণ ঈমান রয়েছে”।",
"references": "নাসায়ি ও ইব্ন মাজাহ",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 64,
"name": "আবু সায়িদ খুদরি (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “জান্নাতিরা জান্নাতে ও জাহান্নামীরা জাহান্নামে প্রবেশ করবে, অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা বলবেনঃ বের কর যার অন্তরে সর্ষে পরিমাণ ঈমান রয়েছে, ফলে তারা সেখান থেকে বের হবে এমতাবস্থায় যে কালো হয়ে গেছে, অতঃপর তাদেরকে বৃষ্টির নহর অথবা সঞ্জীবনী নহরে নিক্ষেপ করা হবে, ফলে তারা নতুন জীবন লাভ করবে যেমন নালার কিনারায় ঘাস জন্মায়। তুমি দেখনি তা হলুদ আঁকাবাঁকা গজায়?”।",
"references": "বুখারি ও মুসলিম",
"grade": "সহিহ হাদিস"
},
{
"id": 65,
"name": "আবু হুরায়রা (রাঃ ) থেকে বর্ণিতঃ",
"description": "নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ আল্লাহ তা‘আলা বলেনঃ “আমার রহমত আমার গোস্বাকে অতিক্রম করেছে”।",
"references": "মুসলিম",
"grade": "সহিহ হাদিস"
}
]
}